স্বাধীনবাংলা নিউজ :
গাজীপুরে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাণিজ্যিকভাবে এসব খামার গড়ে তুলেছেন। এগুলো হাটের থেকে খামার হতেই বেশি বিক্রি হয়। এসব খামারে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়- তারা সাধারণত ডিজিটাল ওয়েট স্কেলে কেজি দরে কুরবানির পশু বিক্রি হচ্ছে। এসব খামারে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় গরু।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, খামার থেকে পছন্দের পশু বাছাই করেন ক্রেতারা। এরপর নিশ্চিত হয়ে গেলে কিছু টাকা অগ্রিম দিয়ে বুকিং দেওয়া হয়। কুরবানির ঈদের দিন সকাল পর্যন্ত খামারে গরু রাখার নিশ্চয়তা রয়েছে। ক্রেতার ইচ্ছানুযায়ী যেকোনো দিন ডিজিটাল ব্রিজ স্কেলে গরু ওজন দিয়ে মূল্য পরিশোধ করার পর ক্রেতা গরু নিয়ে যেতে পারেন। অনেক সময় খামার হতে দেওয়া হয় হোম ডেলিভারি।
নুরুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, গরুর খামারের শেডের ভেতরে স্থাপন করা রয়েছে ডিজিটাল ওজন মেশিন। ক্রেতাকে তার পছন্দসই গরুকে সেই মেশিনে উঠিয়ে সরাসরি ওজন মেপে দেখানো হয়। আমিও কয়েকটি গরু কিনেছি এগুলো ঈদের আগের দিন টাকা পরিশোধ করে নিয়ে যাব।
অয়ন এগ্রো ফার্মের মালিক আকরাম হোসেন বলেন, মায়ের অনুরোধে ২টি গরু দিয়ে খামার শুরু করি। এখন আমার খামারে অর্ধশত বড় জাতের গুরু রয়েছে। এসব গরু ডিজিটাল ওয়েট স্কেলে ৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ইতোমধ্যে আমার খামারের অধিকাংশ গরু বুকিং হয়ে গেছে।