: গ্রীণ ‘ল’ এ্যাসোসিয়েট এন্ড জাগ্রত প্রজন্মের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক কুষ্টিয়া আদালতের এ্যাডিশনাল পিপি এ্যাড. রফিকুল ইসলাম সবুজ গরীবের আইনজীবি হিসেবে এখন সমধিক পরিচিত । ১৯৯৭ সালের ৬ আগষ্ট তিনি আইনজীবি হিসেবে কুষ্টিয়া বারে যোগদান করেন।
শুধু আইনজীবি নন, তিনি একজন পরিবেশবাদী, সঙ্গীত প্রেমী, মিডিয়াবান্ধব কর্মঠব্যক্তি । বিগত কুষ্টিয়া বারের নির্বাচনে জাগ্রত প্রজন্মের ব্যানারে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করে ভোট ক্রেতাদের মাথায় বাজ ফেলে দিয়েছিলেন তিনি। অনেকেই বলেন এ্যাড. সবুজের কারণে ভোট কেনা প্রার্থী ও ভোট বেঁচা ভোটাররা এবার সুবিধা করতে পারেনি। যে কারণে কোন অসৎ ব্যক্তি নির্বাচিত হয়নি।
পরিবেশ বান্ধব এই আইনজীবি এবার বর্ষা মৌসুমে নিজ চেম্বার এলাকাসহ আদালত চত্ত্বরে লাগিয়েছেন বৃক্ষ-ফল ও ফুলের চারা । একজন সঙ্গীত প্রেমী মানুষ হওয়ায় তিনি নিজ চেম্বারে নিয়মিত সঙ্গীত চর্চার আয়োজন করে থাকেন । মিডিয়াবান্ধব হওয়ার কারণে তিনি সুষ্ঠুধারার সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের সাথে সু-সম্পর্ক বজায় রাখেন।
গরীব ও অসহায় নির্যাতিত নারী-পুরুষের মামলা পরিচালনায় তিনি তার নিজের কোন পারিশ্রমিক নেন না। যে কারণে তিনি গরীবে আইনজীবি হিসেবে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন।
এ ব্যাপারে এ্যাড. রফিকুল ইসলাম সবুজ বলেন, মানবতা মানুষের বড় ধর্ম। যারা চরম অসহায় তারা ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য আদালতে আসেন । কিন্তু মামলার দীর্ঘসুত্রিতার জন্য গরীব মানুষ গুলো অর্থের অভাবে মামলা পরিচালনা করতে ব্যর্থ হন। সে কারণে আমি এবং গ্রীণ ‘ল’ এ্যাসোসিয়েট এন্ড জাগ্রত প্রজন্মের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এ্যাড. আব্দুল বারী সিদ্ধান্ত নিয়েছি হত দরীদ্র মানুষের মামলা পরিচালনা করতে আমরা আইনজীবি হিসেবে নিজেরদের কোন পারিশ্রমিক নেব না। বিনামূল্যে গরীব মানুষ গুলো বিচার পাক এটাই আমাদের ব্রত।
এ সিদ্ধান্ত নেয়ায় জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক ফোরাম, কুষ্টিয়া জেলার পক্ষ থেকে সিনিয়র সহ-সভাপতি শামসুল আলম স্বপন, সাধারন সম্পাদক নজরুল ইসলাম মুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ও সকল সদস্য এ দু’জন আইনজীবিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ।